শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫, ০৯:১৮ অপরাহ্ন

শিরোনাম:
ব্রেকিং নিউজ:

কুমিল্লা জেলার প্রতিটি থানায় সংবাদদাতা নিয়োগ দিচ্ছে জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল ‘কুমিল্লার কথা’। আপনি যদি সাংবাদিকতায় আগ্রহী হন, সত্য ও নিরপেক্ষ সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে সমাজে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে চান, তাহলে এ সুযোগ আপনার জন্য। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন 'কুমিল্লার কথা' অফিসে বা নিন্মে দেয়া মোবাইল নাম্বারে।

কে এই সাংবাদিক এস কে সিরাজ

Reporter Name
Update Time : শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫, ০৯:১৮ অপরাহ্ন

 

 

তথ্য সরবরাহকারী সবুজ খান।

কে এই সাংবাদিক এস কে সিরাজ, যে ছেলেটি ক্লাস নাইন থেকে এ মহান পেশার সাথে জড়িয়ে শ্যামনগরের সকল ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা রেখে চলেছেন, যিনি ১৯৯৪ সালে এ পেশায় যোগ দিয়েই সাংবাদিকদের প্রথম একটি বসার স্থান তৈরি করে, যারা একটু সিনিয়র আছেন তারাই বলতে পারবেন, শ্যামনগর সদরে  রিডা হাসপাতালে সামনে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সড়কের পাশে তৈরি করেছিলেন একটি ছোট্ট বসার স্থান, এর আগে গুটি কয়েক সাংবাদিক লেখালেখির জগতে ছিলেন, তারা বিভিন্ন চায়ের দোকানে বসে নিউজ লিখতেন। সাংবাদিক এসকে সিরাজের বসার ঘর থেকে সাংবাদিকরা প্রেস ক্লাবের স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন। তৎকালীন এমপি গাজী নজরুল ইসলাম ও বিএনপি তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক জিএম সাদিকুর রহমান ছাদেমের সার্বিক সহযোগিতায়  এসকে সিরাজসহ অন্যান্য সাংবাদিকদের প্রচেষ্টায় আজকের এই প্রেসক্লাবের জায়গা ও ভবন নির্মাণ হয়েছিল। শ্যামনগর উপজেলা রিপোর্টার্স ক্লাব, অনলাইন নিউজ ক্লাবের ও প্রতিষ্ঠাতা এই সাংবাদিক এস কে সিরাজ। তারই হাত ধরে বর্তমানে প্রায় ডজনখানিক সাংবাদিক লেখালেখির জগতে তৎপর আছেন। বর্তমান সময়ে সিনিয়র সাংবাদিকদের মধ্যে সাংবাদিক এস কে সিরাজ অন্যতম। সততা আর স্বচ্ছতা থাকাই  সাংবাদিকতা পেশার কারণে একাধিকবার শ্যামনগর পৌরসভার গুরুত্বপূর্ণ ওয়ার্ডে জনপ্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। ভুয়া একটি আইডি দিয়ে একটি কুচক্রী মহল রিপোর্টার্স  ক্লাবের সভাপতি কে হবে সেটি নিয়ে লেখালেখি করছেন। সাংবাদিক এসকে সিরাজ হবেন নাকি যারা প্রশাসনের চামচাগিরী করেছেন, নেতাদের চামচাগিরি ও দালালি করেছেন তারাই হবেন। যার আইডি ঘাটলে মাসে শতাধিক নিউজ পাওয়া যায়। যার লেখনীর ধারা অনেকেই অনুসরণ করেন। আজকে সাংবাদিক এস কে সিরাজকে নিয়ে আওয়ামী লীগের লোক হিসেবে চিহ্নিত করে অনেক কথা বলা হচ্ছে। আজ ১৬ বছরে কোথায় ছিলেন এ সব নেতারা, যখন বিএনপি নেতাদের নামে মামলা হতো, থানায় যেয়ে নকলকপি তোলা, রি কল জমা দেওয়া, মামলা হয়েছে কিনা খোঁজ নেওয়া , আটক বিএনপি নেতাদের নাস্তা সরবরাহ করা, শ্যামনগর থানায় কখন কার নামে মামলা হচ্ছে, সেসব বিষয় নিয়ে বিএনপির নেতাদের তথ্য সরবরাহ করা , সাবধানতায় সহযোগিতা করা, এ সকল কাজগুলো  কে করতো। বিএনপির সিনিয়র নেতাদের ও বিএনপির জনপ্রতিনিধিদের কাছে শুনলেই বুঝতে পারবেন। তখন তো এত বিএনপি প্রিয় কোন নেতার খোঁজ পাওয়া যায়নি। যখন বিএনপি নেতাদের  সদরে কোন জায়গায় বসার স্থান ছিল না তখন তো ওই সাংবাদিক এস কে সিরাজের অফিসে ও সিনিয়র সাংবাদিক আলমগীর সিদ্দিকী এর দোকানের বসার জায়গা ছাড়া অন্য কোন জায়গা ছিল  ছিলনা। আওয়ামী লীগের কোন মিছিল মিটিংয়ে, আওয়ামী লীগের কোন নেতাদের সাথে তার কোন ছবি বা ভিডিও আমরা তো কখনো দেখিনি। বাংলাদেশ রিপোর্টার্স ক্লাব একটি সরকার নিবন্ধিত সংগঠন। তার শ্যামনগর উপজেলা রিপোর্টার্স ক্লাবের শাখা কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন সাংবাদিক এসকে সিরাজ। এতে ভুয়া আইডি দিয়ে একটি মহলের গাত্রদাহ নিবারণ করার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ সব ভুয়া আইডি দিয়ে ভুয়ামি করার দিন শেষ। শ্যামনগরের মানুষ সবাইকে চেনে, কে কোন ধরনের মানুষ। কে দালালি করে ,আর কে চিটারি করে, আর কে চামচাগিরি করে ,সেটা শ্যামনগরের মানুষ  সবাই জানে ও বোঝেন। সুতরাং ভুল তথ্য সরবরাহ করে কোন লাভ হবে না।